শুরুতেই সকল ধর্মের সৃষ্টিকে আমরা সকল ধর্মের সৃষ্টিকে সকল ধর্মের অনুসারীরা সৃষ্টিকর্তার নাম দিয়ে এক এক ধর্মের অনুসারীরা এক এক নামে সম্বোধন করে থাকি। যদিও ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের অনুসারীরা ভিন্ন মতবাদ নিয়ে সম্বোধন করে থাকলেও মূলত বা মূলে ওনি সমস্ত মহাবিশ্বেরই একজন। এখানে যদিও আমরা ভিন্ন মত পোষণ করে অনেক ভেবে থাকি, বাস্তবে সত্য যেটা সেটা হচ্ছে এক বিনা দ্বিতীয় কেউ নেই। আমাদের স্বামী স্ত্রীর মিলনে যে গর্ভের সন্তান ভ্রুণ হতে সৃষ্টি হয় তার সঠিক নিয়ম পালনের মাধ্যমে ১০ মাস ১০ দিন অথবা আগে পরে ভূমিষ্ট হয়। ভূমিষ্ট সন্তানকে আমরা পিতামাতারা লালন পালনের মাধ্যমে আস্তে আস্তে বড় করে তুলি। প্রাকৃতিক নিয়মে দেখা যায়, পিতা মাতা আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের সংশ্রবে সেই শিশু আস্তে আস্তে বড় হয়ে উঠে। মিথ্যা দূর্নীতিগ্রস্ত বিধর্মী স্বার্থপর পিতামাতাদের সন্তানগণ আস্তে আস্তে মা বাবা আত্মীয় স্বজন বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে মেলামেশাতে যেভাবে বড় হয় আস্তে আস্তে মিথ্যাবাদী দূর্নীতিগ্রস্ত বিধর্মী যিনি সত্য থেকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য, পাপ পুণ্য এক কথায় প্রকৃত যে মানে নো তাকে বিধর্মী বলে। ধর্ম শব্দের অর্থ নীতি। পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত যত ধর্ম প্রবর্তকগণের ওনাদের দৃষ্টিতে যে সমস্ত নিয়মনীতি পালনের জন্য বলেছেন। যারা সে সমস্ত নিয়ম নীতি মানে না বা অসম্মান করে তাকে বিধর্মী বলে। স্বার্থপর ভয়ে ধীরে ধীরে বড় হয়। এর ব্যতিক্রম হাজারে লক্ষতে দু-এক জন সৎ, ধর্মবান, ত্যাগী মানবধর্মের বিশ্বাসী হয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত যশ, প্রতিপত্তি উন্নতির সোপানে অধিষ্ঠিত হয়। আমার লেখার উপরিল্লিখিত যা উল্লেখ হয়েছে তা অতীতের ব্যাপারে। বর্তমান বিশ্ব আমরা যা আচার আচরণ করি তা অত্যাধুনিক যুগ। এই যুগে আমরা প্রায় সকলে অন্ধ বিশ্বাস থেকে আলোর দিকে বিজ্ঞানীর সাহায্যে এগিয়ে চলছি। যদিও আমরা এগিয়ে চলছি, সত্যি যেটা আমরা দিনে দিনে আলোময় অন্ধকারের দিকে এগুচ্ছি। উদাহরণ স্বরূপ একজন সন্তান জন্মের পর হতে যত বয়স বাড়ে আমরা মনে করছি সন্তানের বয়স বাড়ছে। বাস্তব সত্য হচ্ছে যে, সন্তানটির আয়ু কমছে। কারণ বাড়তে বাড়তে একদিন সে শিশু সন্তান শৈশব বাল্য যৌবণ, বৃদ্ধ শেষ পরিণতি মৃত্যু। বিজ্ঞানের দিকে তাকালে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন এক সময় মঙ্গল গ্রহে আমাদের পৃথিবীর মতো জন বসতি ছিল। তারা আমাদের থেকে অনেক অনেক উন্নত অত্যাধুনিকভাবে তুঙ্গে পৌঁছেছিলেন। তথ্যমতে আরো জানা যায়, তাদের উন্নতিতে অন্য গ্রহের তাদের থেকে উন্নত যারা আরও উন্নত গ্রহের লোকেরা একদিন তাদের প্রতিদ্বন্দ্বি হয়ে দাঁড়াবে। এই ভয়ে এক সময় তাদের ধ্বংস করে দিয়েছে। যাহা বর্তমানে সেখানে এমন পরিস্থিতি কোন প্রাণের চিহ্ন নাই। আমরা বর্তমানে সমগ্র উন্নত বিশ্বে আমাদের দেশ সহ যদি তাকাই আমরা কার থেকে কোন দেশ থেকে কোন সমাজ থেকে কোন সমাজ উন্নতি সমৃদ্ধি শক্তিশালী স¤্রাজ্য বৃদ্ধি ইত্যাদি ইত্যাদি লিপ্ত আছি। তা যদি চালিয়ে যেতে থাকি তাহলে এই পৃথিবীর ধ্বংসকে কেউ রোধ করতে পারবে না। আমরা যদি সকল ধর্মের অনুসারীগণ সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রতিদিন, প্রতি মূহূর্তে সৃষ্টিকর্তার দানকৃত এই পৃথিবীর সুরক্ষার নিকট প্রতি রাত্রে (গভীর রাত্রে) নিজ ধর্মের ধর্মীয় প্রার্থনাসমূহ প্রার্থনা করে তার মধ্যে (প্রার্থনার দ্বারা অর্জিত পূণ্যসমূহ) যে পূন্য সঞ্চয় হয় সে পূন্যরাশিসমূহ শ্রদ্ধার সহিত সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যে দান (নিবেদন) করি হয়তো বা আমি জানি না। ওনার সন্তুষ্টি লাভে সমর্থ হতে পারতেও পারি। পরিশেষে, আমি সম্পাদক বিগত আমার সম্পাদিত পত্রিকায় সম্পাদকীয় কলামে সমস্ত জাতির পাঠকের নিকটে একটি শ্রদ্ধায় সহিত বার বার আবেদন করেছি এবং প্রার্থনা করার চেষ্টা করেছি।
সকলে যদি আমরা এই পৃথিবীর মঙ্গল, শান্তি উন্নতি, উদ্দেশ্য পূণ্যদানে রত থাকি আমার বিশ্বাস সৃষ্টিকর্তার আমাদের প্রার্থনা সন্তুষ্ট হয়ে উনার অভিশাপ আশীর্বাদ হিসেবে বর্ষিত হবে।
নিউজ ডেস্ক
দোল উৎসবের ইতিহাস
হোলি খেলার প্রথা কখন কীভাবে শুরু হয়?
শিব চতুর্দশী কি এবং কেন পালন করা হয়?
গোত্র’ শব্দের উৎস ও তাৎপর্য: বেদ, আবেস্তা ও অন্য প্রাচীন সভ্যতায় ‘গো’ – পর্ব ১
চট্টগ্রামে মহেশ খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধন
মানবতা ধর্ম উন্নয়নের সোপান
শুরুতেই সকল ধর্মের সৃষ্টিকে আমরা সকল ধর্মের সৃষ্টিকে সকল ধর্মের অনুসারীরা সৃষ্টিকর্তার নাম দিয়ে এক এক ধর্মের অনুসারীরা এক এক নামে সম্বোধন করে থাকি। যদিও ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের অনুসারীরা ভিন্ন মতবাদ নিয়ে সম্বোধন করে থাকলেও মূলত বা মূলে ওনি সমস্ত মহাবিশ্বেরই একজন। এখানে যদিও আমরা ভিন্ন মত পোষণ করে অনেক ভেবে থাকি, বাস্তবে সত্য যেটা সেটা হচ্ছে এক বিনা দ্বিতীয় কেউ নেই। আমাদের স্বামী স্ত্রীর মিলনে যে গর্ভের সন্তান ভ্রুণ হতে সৃষ্টি হয় তার সঠিক নিয়ম পালনের মাধ্যমে ১০ মাস ১০ দিন অথবা আগে পরে ভূমিষ্ট হয়। ভূমিষ্ট সন্তানকে আমরা পিতামাতারা লালন পালনের মাধ্যমে আস্তে আস্তে বড় করে তুলি। প্রাকৃতিক নিয়মে দেখা যায়, পিতা মাতা আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের সংশ্রবে সেই শিশু আস্তে আস্তে বড় হয়ে উঠে। মিথ্যা দূর্নীতিগ্রস্ত বিধর্মী স্বার্থপর পিতামাতাদের সন্তানগণ আস্তে আস্তে মা বাবা আত্মীয় স্বজন বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে মেলামেশাতে যেভাবে বড় হয় আস্তে আস্তে মিথ্যাবাদী দূর্নীতিগ্রস্ত বিধর্মী যিনি সত্য থেকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য, পাপ পুণ্য এক কথায় প্রকৃত যে মানে নো তাকে বিধর্মী বলে। ধর্ম শব্দের অর্থ নীতি। পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত যত ধর্ম প্রবর্তকগণের ওনাদের দৃষ্টিতে যে সমস্ত নিয়মনীতি পালনের জন্য বলেছেন। যারা সে সমস্ত নিয়ম নীতি মানে না বা অসম্মান করে তাকে বিধর্মী বলে। স্বার্থপর ভয়ে ধীরে ধীরে বড় হয়। এর ব্যতিক্রম হাজারে লক্ষতে দু-এক জন সৎ, ধর্মবান, ত্যাগী মানবধর্মের বিশ্বাসী হয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত যশ, প্রতিপত্তি উন্নতির সোপানে অধিষ্ঠিত হয়। আমার লেখার উপরিল্লিখিত যা উল্লেখ হয়েছে তা অতীতের ব্যাপারে। বর্তমান বিশ্ব আমরা যা আচার আচরণ করি তা অত্যাধুনিক যুগ। এই যুগে আমরা প্রায় সকলে অন্ধ বিশ্বাস থেকে আলোর দিকে বিজ্ঞানীর সাহায্যে এগিয়ে চলছি। যদিও আমরা এগিয়ে চলছি, সত্যি যেটা আমরা দিনে দিনে আলোময় অন্ধকারের দিকে এগুচ্ছি। উদাহরণ স্বরূপ একজন সন্তান জন্মের পর হতে যত বয়স বাড়ে আমরা মনে করছি সন্তানের বয়স বাড়ছে। বাস্তব সত্য হচ্ছে যে, সন্তানটির আয়ু কমছে। কারণ বাড়তে বাড়তে একদিন সে শিশু সন্তান শৈশব বাল্য যৌবণ, বৃদ্ধ শেষ পরিণতি মৃত্যু। বিজ্ঞানের দিকে তাকালে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন এক সময় মঙ্গল গ্রহে আমাদের পৃথিবীর মতো জন বসতি ছিল। তারা আমাদের থেকে অনেক অনেক উন্নত অত্যাধুনিকভাবে তুঙ্গে পৌঁছেছিলেন। তথ্যমতে আরো জানা যায়, তাদের উন্নতিতে অন্য গ্রহের তাদের থেকে উন্নত যারা আরও উন্নত গ্রহের লোকেরা একদিন তাদের প্রতিদ্বন্দ্বি হয়ে দাঁড়াবে। এই ভয়ে এক সময় তাদের ধ্বংস করে দিয়েছে। যাহা বর্তমানে সেখানে এমন পরিস্থিতি কোন প্রাণের চিহ্ন নাই। আমরা বর্তমানে সমগ্র উন্নত বিশ্বে আমাদের দেশ সহ যদি তাকাই আমরা কার থেকে কোন দেশ থেকে কোন সমাজ থেকে কোন সমাজ উন্নতি সমৃদ্ধি শক্তিশালী স¤্রাজ্য বৃদ্ধি ইত্যাদি ইত্যাদি লিপ্ত আছি। তা যদি চালিয়ে যেতে থাকি তাহলে এই পৃথিবীর ধ্বংসকে কেউ রোধ করতে পারবে না। আমরা যদি সকল ধর্মের অনুসারীগণ সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রতিদিন, প্রতি মূহূর্তে সৃষ্টিকর্তার দানকৃত এই পৃথিবীর সুরক্ষার নিকট প্রতি রাত্রে (গভীর রাত্রে) নিজ ধর্মের ধর্মীয় প্রার্থনাসমূহ প্রার্থনা করে তার মধ্যে (প্রার্থনার দ্বারা অর্জিত পূণ্যসমূহ) যে পূন্য সঞ্চয় হয় সে পূন্যরাশিসমূহ শ্রদ্ধার সহিত সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যে দান (নিবেদন) করি হয়তো বা আমি জানি না। ওনার সন্তুষ্টি লাভে সমর্থ হতে পারতেও পারি। পরিশেষে, আমি সম্পাদক বিগত আমার সম্পাদিত পত্রিকায় সম্পাদকীয় কলামে সমস্ত জাতির পাঠকের নিকটে একটি শ্রদ্ধায় সহিত বার বার আবেদন করেছি এবং প্রার্থনা করার চেষ্টা করেছি।
সকলে যদি আমরা এই পৃথিবীর মঙ্গল, শান্তি উন্নতি, উদ্দেশ্য পূণ্যদানে রত থাকি আমার বিশ্বাস সৃষ্টিকর্তার আমাদের প্রার্থনা সন্তুষ্ট হয়ে উনার অভিশাপ আশীর্বাদ হিসেবে বর্ষিত হবে।
নিতাই ভট্টাচার্য্য
প্রকাশক ও সম্পাদক, মাসিক সনাতনী দর্পণ।
মন্তব্য করুন
পাঠক প্রিয়
রাস পূর্ণিমা কি? রাসপূর্ণিমার আধ্য়াত্মিক তাৎপর্য
শেখ জায়েদ আন্তর্জাতিক পুরস্কার ২০২৪-এ মনোনীত হলেন ডা. দেবাশীষ কুন্ডু
‘আশ্বিনে রাঁধে, কার্তিকে খায়
মহাকালের বন্দী
ঔপন্যাসিকা