প্রতারক সাথী দে শর্মা

সাথী দে শর্মা (২৫), পিতা- দিলীপ শর্মা, পূর্ব মেরুলোয়া, জুনু সওদাগরের বাড়ি, ০৬নং ওয়ার্ড, ৫নং ফতেখারকুল ইউনিয়ন, থানা- রামু, কক্সবাজার। মোবাইল: ০১৮৮০৬৫৪৯৫৩

মেয়েটি বিগত ২৯/১০/২০১৪ইং তারিখে পটিয়া থানা অন্তর্গত কেলিশহর গ্রামের তপন দে নামক ছেলেকে বিয়ে করে। কিছুদিন সংসার করার পর টাকায় প্রলোভিত হয়ে এক প্রতিষ্ঠিত গামের্ন্টস কোম্পানীর মাধ্যমে বাংলাদেশ ছেড়ে চীন চলে যায়। বিবাহিত হলেও সে অবিবাহিত বলে পরিচয় দিয়ে পাসপোর্ট তৈরি করে। কিছুদিন পর তার চারিত্রিক দোষ ধামাচাপা দিয়ে তার মাকে সহ নিয়ে তপন দে-র এলাকাবাসীদের নিয়ে পা ধরে ক্ষমা চেয়ে পুনরায় সংসার করবে বলে শপথ দেয়। কিছুদিন পর তপন দে-র পরিবার থেকে তার উপার্জিত টাকা একেক সময় একেকভাবে ২০ থেকে ৫০ হাজার নিয়ে তার মাকে সহ তপন দে-কে ঘুমন্ত অবস্থায় রেখে পালিয়ে যায়। যা এলাকাবাসীর গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ সবাই সাক্ষী আছেন। এর পরও ২৪/০৬/২০২৪ইং তারিখে জানমাল নিরাপত্তাসহ সাথীর পরিবারবর্গের মধ্যে যথাক্রমে বানু শর্মা, স্বামী- দিলীপ শর্মা, বড়ভাই- স্বদেশ শর্মা, ছোট ভাই- ভুট্টো শর্মা, সর্বসাং- পিতা- মৃত দিলীপ শর্মার নিকট হতে উল্লেখিত ব্যক্তিদ্বয়ের বৃদ্ধাঙ্গুলির ছাপযুক্ত সঠিক লিখিত বক্তব্য একান্তই সংসারের স্বার্থে প্রয়োজন বলে মনে করে ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল মহোদয়ের নিকট আবেদন করা হয়েছিল। উক্ত আবেদনের কপি সরকারের সুনিশ্চিত মিডিয়ার মাধ্যমে রেজিস্ট্রী সহকারে রামু থানা, পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সাথীর পৈতৃক বসতবাড়িতে প্রেরণ করা হয়। কিন্তু অদ্যাবধি পর্যন্ত সাথীর পরিবারবর্গের নিকট হতে কোনরকম লিখিত বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এছাড়া বর্তমান অবস্থায় জনমতে শোনা যায়, সে নাম না জানা অন্য কোন পুরুষের সাথে সংসার পেতেছে। এ ব্যাপারে এলাকাবাসীর প্রতি অনুরোধ রইল যে, এই ধরনের প্রতারক মহিলার কাছ থেকে উঠা বসা, চলাফেরা করতে খুবই সাবধান।

Share on facebook
Share on twitter
Share on whatsapp
Share on print

মন্তব্য করুন